2016 NEW MUSIC VIDEO

সাকিব আর সহারার গোপন ভিডিও দেখতে নিচের DOWNLOAD বাটনে ক্লিক করুন

Monday, April 25, 2016

একসময়কার কোটি-টাকার নায়িকা বনশ্রী যখন রাস্তার হকার.. (ভিডিওসহ)

একসময়কার কোটি-টাকার নায়িকা বনশ্রী যখন রাস্তার হকার.. (ভিডিওসহ)


রুপালি জগতের হাতছানি, নায়িকা হিসেবে অভিনয়, তারকা খ্যাতি এবং সেই খ্যাতির স্বর্গ থেকে ভূমির ধূলায় লুটিয়ে পড়া, হারিয়ে যাওয়া এরপর ন্যূনতম মানুষের মতো বেঁচে থাকার লড়াই- এমন চড়াই-উৎড়াই পেরিয়ে আসা এক সময়কার নায়িকা সাহিনা আকতার বনশ্রী। তাঁকে নিয়েই আমাদের এই বিশেষ আয়োজন। নায়িকা বনশ্রী অকপটে বলেছেন নিজের জীবনের আদ্যোপান্ত।



প্রশ্ন : আপনি তো নায়িকার চরিত্রে অভিনয় করে নব্বইয়ের দশকে বেশ পরিচিত হয়ে ওঠেন। সেই সময়কার কথা আমাদের বলবেন কি?
উত্তর : প্রথম ছবি করেই আমি মানুষের চোখে পড়ে যাই। নামধাম হয়। ছবির নাম ‘সোহরাব রুস্তম’। ১৯৯৪ সালের পয়লা জুলাই মুক্তি পায় ছবিটি। পরিচালক ছিলেন মমতাজ আলী। নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের সঙ্গে এই ছবিতে ভালো কাজ করেছি। তাই হাতে আরো কাজ আসতে শুরু করে। ১৯৯৪ সালের ১৮ নভেম্বর আমার দ্বিতীয় ছবি মুক্তি পায়। নাম ‘মহা ভূমিকম্প’। পরিচালনা করেছেন সুভাষ ঘোষ। আমার সাথে নায়ক ছিলেন মান্না ভাই ও আমিন খান। ১৯৯৮ সালের ২৭ নভেম্বর ‘নেশা’ ছবিটি মুক্তি পায়। সাইদুর রহমান সাইদের পরিচালনায় অভিনয় করেছি আমি, রুবেল ভাই আর অঞ্জু ঘোষ। বুঝতেই পারছেন, তখন আমাকে মানুষ চিনতে শুরু করেছে।
প্রশ্ন : আপনি বড় হয়েছেন কোথায়?
উত্তর : আমার গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের শিবচরে। আমার আসল নাম সাহিনা আকতার, খুব ছোটবেলায় কিছু বুঝে ওঠার আগেই বাবা আমাদের ঢাকায় নিয়ে আসেন। মাদারীপুরের কথা কিছু মনে নেই। ঢাকার মোহম্মদপুরেই বড় হয়েছি। বেগম নূরজাহান বালিকা বিদ্যালয়ে পড়তাম। ছোটবেলা থেকে গান করতাম আর প্রচণ্ড ইচ্ছা ছিল নায়িকা হব। কোনো পারিবারিক বা সামাজিক অনুষ্ঠানে যখন যেতাম তখন কেউ বলত সুচরিতার মতো দেখতে, কেউ বলত এ তো দেখি নায়িকা নতুনের মতো, আবার কেউ বলত দিতির মতো, শাবানার মতো। আসলে ছোটবেলা থেকেই মাথায় ঢুকে যায় আমাকে নায়িকা হতে হবে। কিন্তু ১২-১৩ বছর বয়সেই আমার বিয়ে হয়ে যায়।
প্রশ্ন : এত তাড়াতাড়ি বিয়ে হলো কীভাবে?
উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির একজন ছাত্র  আমাদের পাশের বাড়িতে থাকতেন। তার নাম ছিল শ্যামল কুমার কণ্ঠ । ভাইয়া আমাকে প্রায়ই চিঠি দিতেন, আমি পাত্তা দিতাম না। একদিন দেখি শ্যামল ভাইয়ের ঘরে অনেক মানুষ চিৎকার করছে। পরে জানতে পারলাম শ্যামল ভাই গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছিলেন। সন্ধ্যায়  শ্যামল ভাইয়ের মা সহ আমাদের বাড়িতে এসে উপস্থিত। বাবার হাতে ছেলেকে তুলে দিয়ে তার মা বলেন, আমার ছেলেকে আপনার হাতে তুলে দিলাম আপনি ওকে মুসলমান বানিয়ে নিন। ছেলের মৃত্যুর চেয়ে মুসলমান ছেলে অনেক ভালো। সেদিনই আমাদের বিয়ে হয়ে গেল। শ্যামল কুমার কণ্ঠ ধর্ম ও নাম বদলে হয়ে গেলেন মাসুদ চৌধুরী। এটা ৯২ বা ৯৩  সালের ঘটনা।
প্রশ্ন : তাহলে আপনি নায়িকা হয়েছেন বিয়ের পর?
উত্তর : হ্যাঁ। বিয়ের পর নায়িকা হওয়ার চিন্তা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে আবার। স্বামীর সম্মতিতে যোগাযোগ শুরু করলাম এফডিসিতে। পরিচয় হলো এফটি প্রোডাকশনের মালিক মোহম্মদ ফারুক ঠাকুরের সঙ্গে। তিনি আমাকে প্রথম দেখাতেই পছন্দ করে ফেললেন। কিন্তু আমার বিয়ে হয়েছে কথাটি গোপন রেখে কাজে নামতে হলো কারণ বিবাহিত মেয়েরা সিনেমায় জনপ্রিয় হতে পারে না। ‘সোহরাব রুস্তম’ ছবির পরিচালক মমতাজ আলী বললেন, ‘নতুন নায়িকা, ভালো নাচ লাগবে, অভিনয় লাগবে, এত বড় বাজেটের ছবি, টাকা ফেরত পাব তো?’ ফারুক ঠাকুর বললেন, ‘আমার ছবি, আমার টাকা, আমি এই নায়িকা দিয়েই ছবি করব।’
আমার চলচ্চিত্র জীবনের শুরুটা শুভ ছিল না। বাধা হয়ে দাঁড়াল পেটের সন্তান। যখন সব ঠিক হচ্ছিল তখন আমর পেটে সন্তান। আমি তো কিছুতেই এই সময় বাচ্চা নিতে রাজি নই। কিন্তু ডাক্তার বললেন, আমার বাচ্চা পেটে বড় হয়ে গেছে। এখন নষ্ট করলে ভবিষ্যতে আমার আর বাচ্চা হবে না। তাই বাধ্য হয়েই মা হলাম। পৃথিবীতে এলো আমাদের কন্যা সন্তান শ্রাবন্তি শ্যামল বৃষ্টি। সবকিছু গোপন করে আবার ছুটে গেলাম এফডিসিতে।
আমার প্রথম ছবি ‘সোহরাব রুস্তম’ এ নায়ক ছিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন ভাই। তিনি আমাকে অনেক সাহায্য করেছেন। শুটিং চলাকালেই আমার নাম ছড়িয়ে পড়ে এফডিসিতে। অনেক জায়গা থেকে নতুন ছবির অফার আসতে লাগল।
সব প্রযোজক আমাকে নিয়ে ছবি বানাতে চাইতেন কারণ আমি চরিত্র অনুযায়ী সাজতে পারতাম। কিন্তু আবারও বাধা এলো আমার চলচ্চিত্র জীবনে। এবার বাধা দিলেন এফটি প্রডাকশনের মালিক সেই মোহম্মদ ফারুক ঠাকুর।
প্রশ্ন : কেন? উনি কেন বাধা হয়ে দাঁড়ালেন? উনিই তো আপনাকে প্রথম সুযোগ করে দিলেন?
উত্তর : হ্যাঁ ‘সোহরাব রুস্তম’ ছবির প্রযোজক মোহম্মদ ফারুক ঠাকুরই আমাকে এনেছিলেন। কিন্তু তিনিই আমাকে আর কিছুতেই অন্য ছবিতে কাজ করতে দিতে চাচ্ছিলেন না। প্রথম থেকেই তিনি আমাকে ভালো গাইড করছিলেন। কিন্তু আমি এসেছি নায়িকা হতে। সবার ছবিতে কাজ করতে না পারলে আমার ক্যারিয়ারের কী হবে? ফারুক ঠাকুর আমাকে বললেন, এফটি প্রডাকশন বছরে ৪টা ছবি করবে আর প্রত্যেক ছবিরই নায়িকা হবো আমি। তিনি স্বপ্ন দেখালেন, বললেন, আমি শুধু নায়িকা থাকব না। এফটি প্রডাকশনের আগামীতে যেসব ছবি হবে তার লাভের অর্ধেক আমিও পাব। শুরু হলো আমার চলচ্চিত্রের নতুন যাত্রা।
প্রশ্ন : প্রযোজক ফারুক ঠাকুর কি কথা রেখেছিলেন?
উত্তর : হ্যাঁ উনি কথা রেখেছিলেন। ‘নিষ্ঠুর দুনিয়া’ ছবির মাধ্যমে প্রযোজনা সংস্থা এফটি প্রডাকশনের মালিক মোহম্মদ ফারুক ঠাকুরের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায় ছবি শুরু করলাম। ওই ছবির নায়ক ছিলেন রুবেল ভাই। ১৯৯৫ সালে আমরা চুক্তিবদ্ধ হলাম। চুক্তিতে লেখা ছিল, চুক্তির ছয় মাসের মধ্যে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমার টাকা ফেরত দেবে অন্যথায় আমি এফটি প্রডাকশনের আরো দুটি ছবি ‘আলো মতি প্রেম কুমার’ ও ‘মধুমালা মদন কুমার’সহ চলমান ছবি ‘নিষ্ঠুর দুনিয়া’র অর্ধেক মালিকানা পাব।
এগিয়ে চলল ‘নিষ্ঠুর দুনিয়া’ ছবির কাজ। প্রায় আশি ভাগ শুটিংও শেষ করলাম। রুবেল ভাইয়ের সাথে এর আগে ‘নেশা’ ছবিটি করায় উনার সাথে কাজটা ভালো হচ্ছিল। যেহেতু আমি নায়িকা, আমাকে দেখতে সুন্দর লাগতে হবে তাই প্রায় প্রতিদিন হোটেল সোনার গাঁ অথবা শেরাটনে সাঁতার কাটতাম। কিন্তু বিষয়টি ভালো ভাবে নেননি ফারুক ঠাকুর।
ফারুক ঠাকুর বললেন, সুইমিং করার সময় অনেক মানুষ লবিতে হাঁটাহাঁটি করে, এটা উনার ভালো লাগছে না। কিন্তু আমাকে তো সুইমিং করতেই হবে নয় তো মোটা হয়ে যাব। ফারুক ঠাকুর বললেন, গুলশানে তার একটা বাড়ি আছে ওখানে কেউ থাকে না। সুইমিং পুলসহ ওই বাড়িটা আমাকে ঠিক করে দেবেন। আর গাড়ি দিয়েছেন আগেই। কথা মতো গুলশানের বাড়ির কাজ শুরু করতে গেলেন কিন্তু শুরু হলো আরেক সমস্যা।

প্রশ্ন : আপনি বোধহয় একটি খুনের ঘটনার কথা বলতে চাচ্ছেন?
উত্তর : এই ঘটনাই আমার জীবনকে অভিশপ্ত করে ফেলে। গুলশানের যে বাড়িটি আমাকে দেওয়ার কথা সেই বাড়ির নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন একজন। তিনি আবার অনেক ক্ষমতাধর মানুষ ছিলেন। যাই হোক, বাড়ি নিয়ে শুরু হলো ঝামেলা। আমি আসলে এসবের কিছুই জানতাম না। একদিন ঘুম থেকে উঠেই শুনি গুলশানের বাড়িতে একজন খুন হয়েছে। আর সেই খুনের মূল আসামি ফারুক ঠাকুর। গ্রেপ্তার হয়ে গেলেন ফারুক ঠাকুর, বন্ধ হয়ে গেল ‘নিষ্ঠুর দুনিয়া’র কাজ। আমার টাকাও সব আটকে গেল ছবিতে। শুরু হলো আমার নিষ্ঠুর জীবন।
প্রশ্ন : সে সময়কার পত্রপত্রিকায় তো খবরটা এসেছিল?
উত্তর : গণমাধ্যমে আমাকে আর ফারুক ঠাকুরকে নিয়ে লেখালেখি হতে লাগল তখন। কারো সামনে দাঁড়াতে পারছিলাম না। সবাই আজেবাজে কথা বলতে লাগল আমাদের দুজনকে নিয়ে। আমার নিজের প্রযোজিত ছবির কাজ একেবারে বন্ধ, অনেকটা অসহায়ের মতো ঘুরতে লাগলাম অন্য পরিচালকদের কাছে । কিন্তু কেউ আমাকে কাজে নিতে চায় না। তাঁরা বলেন, ‘আপনাকে নিয়ে ছবি করলে আমাদের সংসার থাকবে না। লোকমুখে আপনাকে আর ফারুক ঠাকুরকে নিয়ে যেসব খবর ছড়িয়েছে!  আপনার ছবি দর্শক খাবে না।’
বিশ্বাস করুন, যারা আমার শিডিউল নেওয়ার জন্য বসে থাকতেন, সেসব পরিচালক ও প্রযোজক কেউই আমাকে নিয়ে আর কাজ করতে রাজি হলেন না। ওই একটি ঘটনার জন্য আমাকে  নিয়ে আর কেউ ছবি বানাতে আগ্রহী হননি।  আমি আমার সংসার জীবনে ফিরে এলাম কিন্তু সেখানেও আসলে অপেক্ষা করছিল আরেক বিপদ!
আমার স্বামী শ্যামল কুমার কণ্ঠ সব জিনিশপত্র গুছিয়ে ফেলেছে। সে আর আমার সাথে থাকবে না। মেয়েকেও সঙ্গে নিয়ে যাবে। আমি দেখলাম, আমার সাথে থাকলে তার জীবনটাও নষ্ট হবে। কিছুই করার নেই দেখে, আমি রাজি হয়ে গেলাম। ভাবলাম, শ্যামলের সাথে থাকলে আমার মেয়েটার জীবন অন্তত বাঁচবে। শ্যামল শিক্ষক মানুষ, আর যাই হোক আমার মেয়ের লেখাপড়াটা তো হবে। বাবা-মেয়ে চলে গেল আমাকে একা ফেলে। শুরু হলো আমার একাকী জীবন।
প্রশ্ন : নতুন জীবন সংগ্রামে কি কেউই ছিল না আপনার পাশে?
উত্তর : আর কে থাকবে বলুন? স্বামী- সন্তান, মা-বাবা,একমাত্র  ভাই, একমাত্র বোন সবাই আমার কাছ থেকে সরে গেল। একদমই একা হয়ে গেলাম আমি। বিভিন্ন গুন্ডা-মাস্তান বিভিন্নভাবে সমস্যা করতে লাগল। কোনো বাড়িতে দুই মাসের বেশি থাকতে পারি না। বাড়িওয়ালা তাড়িয়ে দেয়। একা একা ঘুরতে লাগলাম এ বাড়ি থেকে ও বাড়ি। টাকা-পয়সাও শেষ। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। এক সময় ভাতের অভাব দেখা দিল। একবেলা খাব সেই খাবার কেনার টাকাও ছিল না হাতে। বাধ্য হয়ে রাস্তায় নামি।
প্রশ্ন : এই দরিদ্র জীবনে আপনার কী আগের কথা মনে পড়ত?
উত্তর : মনে পড়লেই কী? সেই জীবন তো আর ফিরে পাব না। বাঁচার জন্য নতুন করে আমি জীবনযুদ্ধ শুরু করি। দিনে দিনে আমার অবস্থার অবনতি হতে থাকে। নিজেকে টিকিয়ে রাখতে আবার বিয়ে করি। একা একটি মেয়ে, একসময় নায়িকা ছিলাম। বুঝতেই পারছেন। আবার বিয়ে করা ছাড়া আর কোনো পথ খোলা ছিল না। কিন্তু একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়ে সেই বিবাহিত মানুষটিও গায়েব হয়ে যায় একসময়। মাত্র তিন বছরের শিশু সন্তান নিয়ে সিনেমার মতোই  ফুটপাতে বই বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহের চেষ্টা করেছি। এর আগে এফডিসির শিল্পী সমিতিতে সাহায্য চেয়ে আবেদন করেছিলাম। কিন্তু কেউ আমার দিকে ফিরে তাকাননি। শিল্পী সমিতির বর্তমান সভাপতি শাকিব খানের সঙ্গেও যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। কিন্তু তাঁর নাগাল পাওয়া  আমার পক্ষে অসম্ভব। সাধারণ সম্পাদক মিশা সওদাগরের কাছে সাহায্য চেয়ে কোনো লাভ হয়নি। তাই অসুস্থ সন্তানের চিকিৎসা এবং খাবার জোগানোর জন্য কিছু দিন আগে রাস্তায় নেমেছিলাম। অনাহার আর অর্ধাহারে থাকতে থাকতে শেষ পর্যন্ত একজনের পরামর্শে ফুটপাত এবং গাড়িতে বই বিক্রির কাজ করেছি।
প্রশ্ন : এরপর তো আপনি সরকারি সহায়তা পেয়েছেন?
উত্তর : টিভি আর পত্রিকায় আমাকে নিয়ে খবর বেরুনোর পর বিষয়টি সরকারের নজরে আসে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়ী তহবলি পাওয়ার পর এখন মাসে ২১ হাজার টাকা করে তুলতে পারছি। তাই কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে আমার জীবনে। মোহম্মদপুরের শেখেরটেক এই এলাকায় আগেও থাকতাম তখন ভাড়া দিতে পারতাম না। সরকারি সাহায্যের পর এখন ভাড়া দিয়ে খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকতে পারছি।


‘আমরা নায়ক সংকটে ভুগছি’

২০১০ সালে ইফতেখার চৌধুরীর ‘খোঁজ: দ্য র্সাচ’ সিনেমায় ক্যাপ্টেন ববি চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ঢাকাই সিনেমায় অভিষিক্ত হন ইয়ামিন হক ববি। এরপর ‘দেহরক্ষী’, ‘অ্যাকশন জেসমিন’-এর মতো সিনেমার মাধ্যমে চিত্রনায়িকা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেন ববি। এবার তিনি নামের আগে যোগ করলেন বাংলাদেশের প্রথম সুপারহিরো সিনেমা ‘বিজলী’র তকমা। সিনেমাটিরও প্রযোজকও তিনিই।




আইটেম গান, রেমান্টিক বা মারদাঙ্গা চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করলেও এই প্রথমবার একজন নারী সুপারহিরো চরিত্রে ‘বিজলী’ সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ববস্টার ফিল্মস সিনেমাতে অর্থ লগ্নি করছে বলেই কি ‘বিজলী’ চরিত্র লুফে নেয়া?

গ্লিটজের এমন প্রশ্নে ববি হেসেই খুন। বললেন, “বিষয়টি মোটেই এমন নয়। বরং আমি নায়িকা বলেই সিনেমার প্রযোজক হয়েছি। সিনেমার গল্পটা যখন আমাকে ‘বিজলী’ চরিত্রের জন্য শোনানো হলো, তখন এর কনসেপ্ট আমার খুবই ভালো লাগে। তখনই মনে হলো আমি কেনো সিনেমাটার পুরো বিষয়টার সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করছি না। গল্পের কনসেপ্টের মধ্যে একটা নতুনত্ব রয়েছে। সত্যি বলতে সেই সুযোগটা আমি হাতছাড়া করতে চাইনি।”
‘বিজলী’ সিনেমায় ববির বিপরীতে অভিনয় করছেন কলকাতার ছেলে রণবীর। পত্রিকার ফটোশুট ও মঞ্চের কিছু অভিজ্ঞতা নিজের ঝুড়িতে থাকলেও রূপালি দুনিয়ায় একেবারেই আনকোড়া তিনি। অন্যদিকে ববির ঝুড়িতে রয়েছে অনন্ত জলিল, শাকিব খান, সায়মন সাদিক, বাপ্পী চৌধুরী সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা। সেক্ষেত্রে নতুন মুখের সন্ধান কেনো?

এমন প্রশ্নের উত্তরে ববির সাফ জবাব, “আমরা নায়ক সংকটে ভুগছি। কারণ শাকিব খান এতোই ব্যস্ত, তার শিডিউল পাওয়া খুবই কঠিন। এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে আরিফিন শুভ ও বাপ্পী চৌধুরী– তারাও সিনেমার কাজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত। তাছাড়া একটি জিনিস খেয়াল করা উচিত ‘বিজলী’ সিনেমাটি নারীকেন্দ্রীক সিনেমা। নারীকেন্দ্রীক সিনেমায় অনেকে কাজ করতে চাইলেও তাদের সময় হয়ে ওঠে না, আবার অনেকেই নারীকেন্দ্রীক সিনেমায় কাজ করতে অনাগ্রহী। তবে এই সিনেমায় চরিত্রের প্রয়োজনেই রণবীরকে কাস্টিং করা হয়েছে।”

‘বিজলী’ সিনেমাটি নিয়ে বেশ আশাবাদী ববি। ‘বিজলী’ তার নামের মতোই ঢাকাই সিনেমার ক্রান্তিলগ্নে সবাইকে চমকে দেবে বলেই বিশ্বাস এই তারকার। “এই সিনেমার মাধ্যমে আমি বিজলীর মতোই চমকাতে চাই। সিনেমার গল্পটি খুবই সুন্দর। দর্শকের খুবই ভালো লাগবে। বলতে গেলে ‘বিজলী’ সিনেমায় অনেক ধরনের চমকই রয়েছে। সিনেমাতে আমি ছাড়াও বিভিন্ন ধারার অনেক গুণী শিল্পীরা এই সিনেমায় অভিনয় করছেন। আসলে ‘বিজলী’ সিনেমাটা সবার জন্য সারপ্রাইজ থাকবে।


চীনের গ্রেট ওয়ালে দেওয়া প্রথম আজান (ভিডিও)

চীনের গ্রেট ওয়ালে দেওয়া প্রথম আজান (ভিডিও)




চীনের কথা বললেই যে শব্দটি মনে প্রথম উঁকি দেয় তা হচ্ছে চীনের মহাপ্রাচীর। এটি মানুষের হাতে তৈরি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্থাপত্য। কথিত আছে, চাঁদ থেকে নাকি এই স্থাপনা দেখা যায়। বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের একটি। বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হওয়ার পাশাপাশি এটি চীনের জাতীয় প্রতীকও বটে।
প্রায় ২ হাজার ৮০০ বছর আগে এই মহাপ্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাজা এই প্রাচীরের বিভিন্ন অংশ তৈরি করেন। তবে ২২০-২০৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রাচীরের সবচেয়ে দীর্ঘ অংশ নির্মাণ করেন চীনের সম্রাট ছিন শি হুয়াং।
প্রাচীরটি কোথাও পাহাড়, কোথাও সমতল, কোথাও গেছে মরুভূমির ওপর দিয়ে। ইট-পাথর দিয়ে তৈরি চীনের এ প্রাচীর প্রায় ৫ থেকে ৮ মিটার উঁচু। এটি চীনের সাংহাই পাস থেকে শুরু হয়ে লোপনুর নামক স্থানে শেষ হয়েছে।
চীনের মহাপ্রাচীরের প্রবেশদ্বারের নাম মুথিয়ানাইয়ু। এ প্রাচীর দেখতে প্রতিদিন এখানে প্রচুর পর্যটক আসে। বছরের চারটি ঋতুতে উপভোগ করা যায় প্রাচীরের চার ধরনের সৌন্দর্য। শীতকালে শুভ্র তুষারে ঢাকা প্রাচীর যেমন মনে এনে দিতে পারে এক ধরনের পবিত্র প্রশান্তি, তেমনি বসন্তের রঙবেরঙের ফুল মনকে করে তোলে উ‍ৎফুল্ল। গ্রীষ্মকালে গ্রেট ওয়ালের চারপাশের সবুজ স্নিগ্ধ পরিবেশ আর ঝিরিঝিরি বাতাস প্রশান্ত করে মনকে।
এমনই এক পরিবেশে কয়েকজন মুসলিম পর্যটক চীনের মহাপ্রাচীরে বেড়াতে এসে আজান দিলেন। এমনই একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে।
জনপ্রিয় ইসলাম বিষয়ক ওয়েবসাইট ইলমফিড.কম প্রচারিত ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, চার তরুণের একটি দলের একজন প্রাচীরে উঠে আজান দিচ্ছে, একজন ভিডিও করছে, অন্যজন নিচে হাঁটাহাটি করছে, বাকিজন বসে আসে প্রাচীরের ওপর।
তবে তাদের এই দৃশ্য কে ভিডিও করেছে তা জানা যায়নি। কিন্তু হাজেম নামক একজন ভিডিওটি প্রথম আপলোড করেন ২০১৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর।
ওই তরুণরা ব্রিটেন থেকে বেড়াতে যান চীনে। তারা ফিলিস্তিন ও গাজাবাসীর সহায়তায় একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানের জন্য অর্থ সংগ্রহের জন্য কাজ করেন। তাদের পরিচয়ের বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। এটাকেই ধরা হয়ে থাকে চীনের গ্রেট ওয়ালে প্রথম আজানের ঘটনা।
* চীনের গ্রেট ওয়ালে দাঁড়িয়ে প্রথম আজান দেওয়ার ভিডিও :






দর্শক পেটালেন রেফারিকে! (ভিডিও)

দর্শক পেটালেন রেফারিকে! (ভিডিও)



তুরস্কের সুপার লিগ ফুটবলে দর্শকের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন ম্যাচ অফিসিয়াল। ফেনেরবাখ ও ত্রাবজোন্সপরের মধ্যকার ম্যাচে এ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে।
ফেনেরবাখ ৪-০ গোলে লিড নেওয়ার পর ত্রাবজোন্সপরের বেশ কিছু দর্শক মাঠে ঢুকে অফিসিয়াল ভোল্কান বায়ারস্লানের ওপর আক্রমণ করে।
ম্যাচের ৮৯ মিনিটে এক সমর্থক অতর্কিতভাবে সহকারী রেফারিকে ধাক্কা দিয়ে মাঠে ফেলেই কিল ঘুষি মারতে শুরু করেন একজন দর্শক। নিরাপত্তা কর্মীরা হস্তক্ষেপ করার আগ পর্যন্ত তা চলতে থাকে! অবিলম্বেই ম্যাচ পরিত্যক্ত করেন ম্যাচ রেফারি। তবে ফেনেরবাখ তাদের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে জানায়, ফলাফলটা তাদের পক্ষে গেছে। লিগ শিরোপা দৌড়ে বর্তমানে তারা পয়েন্ট টেবিলে দুইয়ে ‍অবস্থান করছে।
এর পরের মুহূর্তটি আরো ভয়ানক। মুহূর্তেই আরো বেশ কিছু দর্শক মাঠে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি করেন। সহকারী রেফারিকে যখন দর্শকরা মারধর করে তখন অন্যান্য রেফারিরা ড্রেসিং রুমের দিকে চলে যান। ঠিক কী কারণে সহকারী ম্যাচ অফিসিয়ালের ওপর দর্শকরা এভাবে আক্রমণ করে তার কারণ অবশ্য জানা যায়নি।
এক বিবৃতিতে তুরস্কের ফুটবল ফেডারেশন বলে, ‘ফেনেরবাখ ও ত্রাবজোন্সপরের মধ্যকার লিগ ম্যাচে ৮৯তম মিনিটে অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি ভোল্কান বায়ারস্লানকে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। রেফারি বুলেন্ট ইল্দিরাম মাঠের খেলা পরিত্যক্ত করেন। বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদে এর ফলাফলের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
তাৎক্ষণিকভাবে ত্রাবজোন্সপর ক্লাব কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের মন্তব্য করেনি।






দামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসী নিহত

দামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসী নিহত



শামসুজ্জোহা পলাশ, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি : চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা-দর্শনা মহাসড়কে বাস-মোটরসাইকেলের মুখমুখি সংঘর্ষে আবু বক্কর (৩৫) নামের এক প্রবাসী যুবক নিহত হয়েছে।
সে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের সাতগাড়ি গ্রাসের ডাক্তার শাহাজামালের ছেলে। সোমবার বিকাল পৌনে ৫ টার দিকে দর্শনা রেল গেট নামকস্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘাতক বাসটি আটক করেছে। তার লাশ উদ্ধার করে দামুড়হুদা মডেল থানায় রাখা হয়েছে।
দর্শনা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনর্চাজ এস আই শফিকুল ইসলাম নিউজ অব বাংলাদেশ ডটনেটকে জানান, সোমবার বিকাল পৌনে ৫ টার দিকে চুয়াডাঙ্গা-দর্শনা মহাসড়ক দিয়ে মোটরসাইকেলযোগে প্রবসী আবু বক্কর খালার বাড়ি দর্শনায় বেড়াতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়। বিকাল পৌনে ৫ টার দিকে দর্শনা রেল গেট নামকস্থানে পৌছালে বিপরিত দিক থেকে আসা চুয়াডাঙ্গাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস নিশান পরিবহন (ঢাকা মেট্রো-জ ১১-২১৩০) তার মোটরসাইকেলকে ধাক্কা মারলে সে ঘটনাস্থলে  নিহত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘাতক বাসটি আটক করে তার লাশ উদ্ধার করে। ঘাতক বাসটি ও নিহত প্রবাসীর লাশটি  দামুড়হুদা মডেল থানায় রাখা হয়েছে।



আপনার Android মোবাইলের জন্য নিয়ে নিন নতুন একটি ভয়েস চ্যাঞ্জার। আপনার অবশ্যই ভালো লাগবে।

আপনার Android মোবাইলের জন্য নিয়ে নিন নতুন একটি ভয়েস চ্যাঞ্জার। আপনার অবশ্যই ভালো লাগবে।












আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন? আশা করি ভালো। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি। টিউন করতে আমার খুব ভালো লাগে। কিন্তু সময়ের অভাবে নিয়মিত টিউন করা হয় না। আমি আবার এন্ড্রয়েড এপ খুব ভালোবাসি। নতুন কুন এপ পেলেই ডাউনলোড করে ফেলি। যায় হোক, আমি নেটে ভয়েস চ্যাঞ্জার খুজছিলাম। অনেক ভয়েস চ্যাঞ্জার ডাউনলোড করে ফেলেছি কিন্তু একটিও ভালো লাগেনি। অবশেষে একটি আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি। নিচে এপটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
এপটির নাম My Voice changer। এই এপটি ছেলে কন্ঠ থেকে মেয়ে কন্ঠ এবং মেয়ে কন্ঠ থেকে ছেলে কন্ঠে রুপান্তর করতে সাহায্য করবে। এটি একটি দারুণ বিনদন এপ। এটার সাহায্যে আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে দারুন মজা করতে পারবেন। আপনি মোড করে রাখতে পারবেন। যদি এমন মোড করে রাখেন যে যা বলবেন তা মেয়ে কনঠে রুপান্তর হবে তবে তাই হবে। অথবা ছেলে কন্ঠে দিয়ে রাখলে তাই হবে। এখানে অনেক মেয়ে কন্ঠ আছে। আপনি চাইলে আপনার কন্ঠ রেকর্ড করে রাখতে পারবেন আর পরে তা যে কুন সুন্দর মেয়ে কন্ঠে রুপান্তর করতে পারবেন। আপনি কন্ঠ দিতে পারবেন অনেকগুলো কন্ঠে যেমনঃ টিনেজার, মদ্ধ বয়সি মহিলার কন্ঠে এবং বৃদ্ধার কন্ঠে। তাহলে বুঝতেই পেরেছেন এই এপটি কেমন। আশা করি আপনাদের আর বেশি কিছু বলতে হবে না।
এপটির বৈশিষ্ঠঃ
আপনি আপানার কন্ঠ পরিবর্তন করতে পারবেন মেয়ে কন্ঠে।
অনেকগুলো কন্ঠ যেমনঃ টিনেজার মেয়ে, মদ্ধ বয়সি মহিলার কন্ঠ এবং বৃদ্ধার কন্ঠ।
তাতক্ষনিক রেওর্ড করে তা আবার শুনতে পারবেন।
এই এপটি এর আগে কেউ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছে কিনা জানিনা। তবে আমি প্রথম শেয়ার করছি। কারো প্রয়োজন মনে হলে ডাউনলোড করতে পারেন।
Software Name: My Voice Changer.Apk
প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলোড করতে এখানে যান।
প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলোড করতে কুন সমস্যা হলে নিচে থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
Download:Click Here to Download
আশা করি Softwareটি সবার ভালো লাগবে। আপনাদের যদি কারো পছন্দের গেম,এপ থেকে থাকে রিকোয়েষ্ট করতে পারেন আমি যথা সম্ভব আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।ভালো থাকবেন সবাই। ধন্যবাদ

মানুষের মাংস দিয়ে যেভাবে তৈরী হচ্ছে বার্গার, শর্মা, স্যান্ডুইস (ভিডিও সহ)

মানুষের মাংস দিয়ে যেভাবে তৈরী হচ্ছে বার্গার, শর্মা, স্যান্ডুইস (ভিডিও সহ)


বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফাষ্টফুড চেইনশপ “ম্যাকডোনাল্ডস” যার প্রতিষ্ঠাতা রেমন্ড ক্রক। ম্যাকডোনাল্ডসে মাত্রাতিরিক্ত ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেডে কিংবা মেয়াদোত্তীর্ণ মাংস সরবরাহ করার অভিযোগ অনেক আগে থেকেই রয়েছে। এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঙ্গরাজ্য ওকলাহোমা‘র ম্যাকডোনাল্ডস মাংসের ফ্যাক্টরির ফ্রিজে ঘোড়া ও মানুষের মাংস পাওয়া যায়।

ভিডিওটি দেখতে নিচে ক্লিক করুনঃ



পুলিশ দেখতে পায় ওই কারখানা থেকে ট্রাকে করে ম্যাকডোনাল্ডের বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে যে মাংস সরবরাহ করা হচ্ছিল তাতেও মানুষের মাংস রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দেশটির প্রায় ৯০% রেস্টুরেন্টে মানুষের মাংস এবং ৬৫% রেস্টুরেন্টে ঘোড়ার মাংস পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে এফবিআই এজেন্ট লয়েড হ্যারিসন হাজলার বলেন, সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হচ্ছে ম্যাকডোনাল্ডে শুধু প্রাপ্ত বয়স্কদেরই নয় শিশুদের মাংসও পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে যেসব মানুষের-মাংস পাওয়া গেছে এর বেশির ভাগই শিশু কিংবা কিশোর বয়সী মানুষের, এটা সত্যিই ভয়ংকর। তিনি আরো বলেন, এখন প্রশ্ন হলো ম্যাকডোনাল্ড তার ভোক্তাদের কত বছর ধরে মানুষের-মাংস খাওয়াচ্ছে? আর যে সব মানুষের-মাংস খাওয়াচ্ছে তাদের কোথা থেকে জোগাড় করছে তারা? বিশেষ করে কোথা থেকে শিশুদেরকে পায়? তাদেরকে যখন কারখানায় আনা হয়েছিল তখন কি বেঁচেছিল? প্রসঙ্গত, এর আগে একটি অডিও রেকর্ডে ম্যাকডোনাল্ডের একজন কর্মচারীর স্বীকারোক্তি দিয়েছেন যে, ম্যাকডোনাল্ডের বিফ হ্যামবার্গারে মানুষের- মাংস ব্যবহার করা হয়।

মানুষের মাংস দিয়ে রেস্টুরেন্টে খাবার পরিবেশন : যদিও সাম্প্রতিক সময়ে ম্যাকডোনাল্ডস কর্তৃপক্ষ অভিযোগটি সম্পূর্নভাবে অস্বীকার করেছে। তারা দাবী করেছে সারা বিশ্বে চেইন ফুড ফ্র্যাঞ্চাইসে তাদের অভাবনীয় সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু ম্যাকডোনাল্ডস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগের রেশ কাটতে না কাটতেই সম্প্রতি নাইজেরিয়ার রেস্টুরেন্টে মানুষের মাংস দিয়ে খাবার পরিবেশন করার অভিযোগ তদন্ত করতে গিয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকরী বাহিনী সরাসরি সেই রেস্টুরেন্টে অভিযান চালিয়ে মানুষের কাঁচা মাংস, হাড়গোড় উদ্ধার করে। সাথে সাথে সেই রেস্টুরেন্টের মালিককে গ্রেফতার করে এবং রেস্টুরেন্টটি স্থায়ীভাবে সিলগালা করে দেয়া হয়।ওই ঘটনায় মালিকসহ মোট ১১ জন কর্মকর্তা এবং কর্মচারীকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ গিয়ে সেখানে মানুষের দুটি কাটা হাত দেখতে পায়। যেগুলো দিয়ে মাংস ছাড়ানো হচ্ছিলো। যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন করার পরে সারা বিশ্বে এই খবর ছড়িয়ে পরে।




আইসিসি প্রেসিডেন্টের প্রশ্ন : কোথায় পেলে মুস্তাফিজকে?

বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে আলোচিত ক্রিকেটারের নাম মুস্তাফিজুর রহমান। সাতক্ষীরা থেকে উঠে আসা এ তরুণে মজেছে পুরো ক্রিকেট বিশ্ব। এ বিরল প্রতিভাকে দেখে বিস্মিত খোদ আইসিসি প্রেসিডেন্ট জহির আব্বাস। অবাক হয়ে তিনি বিসিবি প্রেসিডেন্ট নাজমুল হাসান পাপনকে জিজ্ঞাসাই করে বসেছেন, কোথা থেকে পেলে এই ছেলেকে?



আইসিসি সভা থেকে ফিরে সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিসিবি প্রধান। সেখানেই আইসিসি সভায় মুস্তাফিজকে নিয়ে কী আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে বিসিবি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এখন ক্রিকেট নিয়ে কথা বলতে গেলেই, সবাই মুস্তাফিজকে নিয়ে কথা বলে। এই যেমন, আইসিসি মিটিংয়েও তাই হয়েছে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রেসিডেন্টও আমাকে জিজ্ঞাসা করলো, কোথা থেকে আমরা এই ছেলেটিকে পেয়েছি? মুস্তাফিজকে দেখে ওরা অবাক হচ্ছে প্রতিনিয়ত। আইপিএলে ধারাভাষ্যকাররা তো সব সময় ওর কথাই বলছে।’

তবে তরুণ মুস্তাফিজকে নিয়ে শঙ্কিত বিসিবি প্রধান। বয়স অল্প হওয়ায় এখনও নিজের পরিপূর্ণ খেয়াল নিতে শেখেননি তিনি। ইনজুরিতে না পড়ে যায়, এ ভয় পাচ্ছেন তিনি। তবে মুস্তাফিজকে ইনজুরি মুক্ত রাখতে সব ধরণের সহয়তা করবেন বলে জানান বিসিবি প্রেসিডেন্ট।

‘ওর বয়স এখন অনেক কম। ওর মাংসপেশী যেভাবে গড়ে ওঠার কথা, সেভাবে এখানো হয়নি। ও যেন কোনো ইনজুরিতে না পড়ে সেটা নিয়ে কাজ করছি। মুস্তাফিজ বাংলাদেশের সম্পদ। সে ক্রিকেটের সম্পদ। সারা পৃথিবীতে তাকে নিয়ে নিয়ে কথা হচ্ছে এখন।’
কিছুদিন আগেই কাউন্টি ক্রিকেটে সাসেক্সের হয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মুস্তাফিজ। আইপিএল শেষে সেখানে খেলতে যাওয়ার কথা এ নবীনের। তবে বড় দৈর্ঘের খেলা থেকে বিরত থাকতে বলা হবে মুস্তাফিজকে। ইনজুরিমুক্ত রাখার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলেন জানান পাপন।





দিনে যিনি চাকরিজীবী রাতে সে রিকশাচালক

ভর দুপুরে তেজগাঁও এলাকার একটি বেসরকারি বৃহৎ ফার্মাসিউটিক্যালস্ কোম্পানির অফিস কম্পাউন্ডের বাইরে বটগাছ তলায় দাঁড়িয়ে এক স্বপ্নবাজ তরুণের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। বয়স খুব হলে একুশ হবে। ছিপছিপে শারীরিক গড়ন। চোখে চশমা, পরনে জিন্সপ্যান্ট, ধুসর বর্ণের শার্ট ও পাম্প স্যু। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত টানা অফিস ডিউটি করেন তিনি।


নাম তার হাবিবুল্লাহ মির্জা। সিরাজগঞ্জ সদরের এক নম্বর রতনকান্দি ইউনিয়নের নারান্দিয়া গ্রামের দরিদ্র কৃষক হায়দার আলীর দুই ছেলে দুই মেয়ের মধ্যে দ্বিতীয় তিনি।
বিকেল পর্যন্ত হাবিবুল্লাহ চাকরিজীবী থাকলেও সন্ধ্যা ৭টার পর বেশভূষা ও পেশা বদলে যায় তার। অফিসের অদূরে করিমের গ্যারেজ থেকে রিকশা ভাড়া নিয়ে রিকশাচালক পরিচয়ে বেরিয়ে পড়েন রাস্তায়।

তেজগাঁও, মহাখালী, গুলশান, মগবাজার ও কারওয়ান বাজারে রাত ১০টা পর্যন্ত রিকশার প্যাডেলে দ্রুত পা চালিয়ে এই রিকশাচালক যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দেন। 

ঘর্মাক্ত দেহ নিয়ে মেসবাড়িতে ফিরে ঘুম দেন।
 আবার সকালে উঠে কর্মস্থলে ছুটে চলেন। এভাবেই নিত্যদিন কাটছে শিক্ষিত, সংগ্রামী ও স্বপ্নবাজ এই তরুণের।

টানা নয় ঘণ্টা অফিস করার পর কেন তিনি রিকশা চালানোর মতো হাড়ভাঙা খাটুনির কাজ করছেন এমন প্রশ্নে দুচোখ জলে টলমল হয়ে ওঠে হাবিবুল্লাহ মির্জার। যদিও জল চশমার আড়ালে লুকাতে চেষ্টা করেন তিনি।

একটু সময় নিয়ে বলেন, ‘চাকরি করে যে কয়েক হাজার টাকা বেতন পাই তা দিয়ে নিজের চলতেই কষ্ট হয়। গ্রামে গরীব বাবা-মা। তাছাড়াও ডিগ্রিতে পড়াশুনার খরচও মেটাতে হয়। তাই রাতে রিকশা চালিয়ে অতিরিক্ত আয় করে অভাব ঘোচাতেই রিকশা চালাই।’

হাবিবুল্লাহ মির্জা জানান, বর্তমানে তিনি সিরাজগঞ্জ সদরের আবদুল্লাহ আল মামুন ডিগ্রি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র। স্থানীয় সরাইতুল স্কুল থেকে এসএসসিতে সিজিপিএ ৩ দশমিক ৯৪ ও আবদুল্লাহ আল মামুন ডিগ্রি কলেজ থেকে ২ দশমিক ১ সিজিপিএ নিয়ে এইচএসসি পাস করেন।

দরিদ্র বাবার একার আয়ে সংসার চালানোই দায়। তার উপর পড়াশুনা করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা দেখে বাবা কষ্ট করে পড়াশুনার খরচ চালাতেন। কিন্তু বাবার কষ্ট লাঘব করতে কলেজে পড়ার সময় থেকেই কলেজ বন্ধ পেলে ঢাকায় চলে আসতেন হাবিবুল্লাহ।

তিনি জানান, কারওয়ানবাজার এলাকাতে মিনতির কাজ, পত্রিকার হকার ও রিকশা চালাতেন। ২০১৫ সালের ৬ জুন ইনসেপটা ফার্মাসিউট্যিালস্ কোম্পানিতে স্টোর অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে যোগদান করেন। মাসিক বেতন ৬ হাজার ১৩৬ টাকা। পূর্ব নাখালপাড়ার একটি মেসে মাসিক ১ হাজার ৫০ টাকা সিট ভাড়া ও ২ হাজার টাকা মিল (খাবার), যাতায়াত ও ব্যক্তিগত খরচ মেটাতে বেতনের বড় অংশ চলে যেতো।
বাড়িতে কিছু টাকা পাঠাতেই বিকল্প পেশা খুঁজতে শুরু করেন। চা খেতে গিয়ে অফিসের অদূরে করিমের গ্যারেজে রিকশা ভাড়া নিয়ে চালাতে শুরু করেন। রিকশা চালাতে গিয়ে যেন অসুস্থ হয়ে না পড়েন সেজন্য সপ্তাহে ৩/৪ দিন রিকশা চালান।

অফিস সহকর্মীরা কেউ তার রিকশা চালানোর কথা জানেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবুল্লাহ ঘাড় নাড়িয়ে নেতিবাচক উত্তর দিয়ে বলেন, আমার দুঃখ-কষ্ট আমারই থাকুক। নিজের কষ্ট নিজের কাছেই রেখেছি।

কেউ জানলে সমস্যা আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ‘জানলে কী সমস্যা হবে, আমি তো আর চুরি করছি না।’

অভাব অনটনে থাকলেও তার দৃঢ় মনোবল একদিন তিনি সমাজে প্রতিষ্ঠিত হবেন। তার ইচ্ছের কথা জানতে চাইলে প্রথমে কিছু না বলে চুপচাপ থাকেন। পীড়াপীড়ি করলে তিনি জানান, কারো কাছ থেকে আর্থিক সাহায্য নয়, স্বপ্ন দেখেন যোগ্যতা অনুযায়ী হাজার বিশেক টাকা বেতনের চাকরি হবে। ২০ হাজার টাকা বেতন পেলে ৫ হাজার টাকা নিজের খরচ, গ্রামে বাবা-মাকে ১০ হাজার টাকা পাঠানো ও গ্রামে তার মতো দরিদ্র তরুণদের স্কুলে পড়াশুনার সুযোগ করে দিতে হাজার পাঁচেক টাকা দেবেন বলে জানান।

ফিরে যাওয়ার সময় হাবিবুল্লাহ মির্জার প্রশ্ন, ‘আপনের কাছে সব কথা কইলাম, আমার চাকরির অসুবিধা হইবো না তো?’

দামুড়হুদায় দুই ভূয়া চিকিৎসকের জেল-জরিমানা

দামুড়হুদায় দুই ভূয়া চিকিৎসকের জেল-জরিমানা







শামসুজ্জোহা পলাশ, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি : চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় ফোরকান (৩৩) ও জান মোহাম্মদ (৩০) নামের দু’ভূয়া চক্ষু চিকিৎসককে ৭দিন করে বিনাশ্রম কারাদন্ড ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ দিন করে কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে ভ্রাম্যান আদালতের বিচারক।
সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ফরিদুর রহমান এ রায় প্রদান করেন।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার রতনপুর গ্রামের কামরুল ইসলামের ছেলে ফোরকান এবং নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার সাহাপুর গ্রামের লালন ফকিরের ছেলে জান মোহাম্মদ সোমবার সকাল ১০টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ চত্তরে মাইকে প্রচার করে চক্ষু বিশেষজ্ঞ পরিচয়ে এলাকারম লোকজনের চক্ষু পরীক্ষা শুরু করে এবং পরীক্ষার নামে রোগীপ্রতি ২ থেকে ৩’শ টাকা করে নিয়ে চশমা দেয়া শুরু করে।
তাদের আচার-আচারণে এলাকার মানুষের মধ্যে সন্দেহ দেখা দেওয়ার এক পর্যায়ে তাদের সনদপত্র দেখতে চাই এলাকাবাসী। তারা সনদপত্র না দেখিয়ে ব্যাগপত্র গুছিয়ে পালানোর চেষ্টা করে। এলাকাবাসী তাদেরকে আটক করে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে খবর দেয়। দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঘটনাস্থলে পৌছে তাদের সনদপত্র দেখেন এবং ভূয়া সনদপত্রে চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসার অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর ৫২ ধারায় তাদের উভয়কেই ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং ১০ টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ দিনের কারাদন্ডের আদেশ দেন।

বলিউড তারকা প্রীতি জিনতার রাতের ঘুম কেড়ে নিলেন মুস্তাফিজ’

বলিউড তারকা প্রীতি জিনতার রাতের ঘুম কেড়ে নিলেন মুস্তাফিজ’

এবারের আইপিএলে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সফল ও প্রশংসিত বোলার বাংলাদেশের মুস্তাফিজুর রহমান। তার বোলিং বৈচিত্র্য সবাইকে বুঁদ করে রেখেছে। বাংলাদেশের কাটার মাস্টার প্রথমবারের মতো আইপিএলে খেলতে গিয়েই সুপারহিট। প্রতি ম্যাচে থাকছেই তার নতুন নতুন চমক। আজ তার দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে বলিউড তারকা প্রিতি জিনতার কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের মুখোমুখি হচ্ছে রাত সাড়ে ৮টায়।


প্রিতির দলকে নিশ্চয়ই একটু বাড়তি পড়ালেখা করতে হয়েছে মুস্তাফিজকে নিয়ে। এমনিতে তারা পয়েন্ট টেবিলের তলানির দল। ৪ ম্যাচের ৩টিতে হেরেছে। দলটা ঠিক মতো জ্বলে উঠতে পারছে না। তার ওপর এমন ব্যতিক্রমী বোলারকে সামলানো সহজ কথা না। ৪ ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজ। দলের সবচেয়ে কিপ্টে বোলার মুস্তাফিজ। শেষ ম্যাচে ৪ ওভার বল করে ১৯ রানে নিয়েছেন ১ উইকেট। আর গোটা আসরে ওভার প্রতি গড়ে ৬.৬২ রান দিয়েছেন। তবে স্লোয়ার, অফ কাটার, লেগ কাটার, ইয়র্কার, গতি বৈচিত্র্যে তার মিডিয়াম পেস বোলিংকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন মুস্তাফিজ। তাই স্বাভাবিকভাবেই বলা যায়, ‘বলিউড তারকা প্রীতি জিনতার ভাবনা জুড়ে শুধু মুস্তাফিজ’।

সানরাইজার্স প্রথম দুই ম্যাচে হেরে পরের দুই ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার সামনে থেকে দলকে দিচ্ছেন নেতৃত্ব। আগের ম্যাচে ফিফটি করে ফর্ম ফিরে পেয়েছেন শিখর ধাওয়ান। তাতে সানরাইজার্সের ব্যাটিং শীর্ষেও শক্তি ফিরে পেয়েছে। বোলিংয়ে ভুবনেশ্বর কুমার আছেন। ৭ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী তিনি। আগের ম্যাচেই ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হয়েছেন। মুস্তাফিজের কাছ থেকে স্লোয়ার শিখছেন ভুবনেশ্বর। তার মানে দুই পেসারের বোঝাপড়াটা বেশ ভালোই যাচ্ছে। মুস্তাফিজ বল করছেন পাওয়ার প্লে ও ডেথ ওভারে। ভুবনেশ্বরও তাই। এই জুটির ওপর তাই অনেকটাই নির্ভর করছে সানরাইজার্সের ভাগ্য।



অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!

অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!







অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!

অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!








অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!












অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!















অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!


অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!










অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!









অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!
অর্ধেক মেয়ে আর অর্ধেক শরীর সাপের! বিশ্বাস না হলে ভিডিওটি দেখুন!