৭২ বছর বয়সে মা হয়ে পুরো বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন এই বৃদ্ধা!
অপেক্ষা চলছিল বহু দিন ধরে। অবশেষে ৪৬ বছরের অপেক্ষার পর হাসি ফুটল বৃদ্ধ দম্পতির মুখে!
যদি শুনেন, বিয়ের এক দুই বছর নয় বরং ৪৬ বছর পর একজন নারী মা হয়েছেন নিশ্চয়ই বিশ্বাস করবেন না আপনি। অবিশ্বাস্য হলেও এই অদ্ভুত ঘটনাই ঘটেছে। হ্যা, ৭২ বছর বয়সী একজন পাঞ্জাব বৃদ্ধা তার বিয়ের ৪৬ বছর পর প্রথম সন্তানের মা হয়েছেন।
৭২ বছর বয়সী দিলজিনদার কর এবং তার ৭৯ বছর বয়সী স্বামী মহিন্দার সিং গিল তাদের জন্ম নেয়া সন্তানের নাম রেখেছেন আরমান সিং। আরমান শব্দের অর্থ লক্ষ্য বা আশা পুর্ন বুঝানো হয়। তাদের দীর্ঘ ৪৬ বছরের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে বলেই এই নাম রেখেছেন বলে দাবী করেন তারা।
তারা সন্তানের জন্য সর্বপ্রথম ধন্যবাদ জানায় IVF কে। যে চিকিৎসা ব্যাবস্থার মাধ্যমে তারা সন্তানের জনক জননী হয়েছেন। কর এবং গিল দম্পতি সম্প্রতি সন্তানের প্রয়োজনীয়তা তীব্রভাবে অনুভব করেন এবং সেই কারনেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।
হিসারের জাতীয় ফার্টেলিটি এবং টেস্ট টিউব বেবি সেন্টারের ডাক্তার অনুরাগ বিস্ময় জানান এই দম্পতি বছর তিনেক আগে তার কাছে আসে। দুইবার ব্যার্থ IVF চক্রের পর অবশেষে তারা সফল হন এবং সন্তানের জন্ম দেন।
৭২ বছর বয়সী দিলজিনদার কর এবং তার ৭৯ বছর বয়সী স্বামী মহিন্দার সিং গিল তাদের জন্ম নেয়া সন্তানের নাম রেখেছেন আরমান সিং। আরমান শব্দের অর্থ লক্ষ্য বা আশা পুর্ন বুঝানো হয়। তাদের দীর্ঘ ৪৬ বছরের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে বলেই এই নাম রেখেছেন বলে দাবী করেন তারা।
তারা সন্তানের জন্য সর্বপ্রথম ধন্যবাদ জানায় IVF কে। যে চিকিৎসা ব্যাবস্থার মাধ্যমে তারা সন্তানের জনক জননী হয়েছেন। কর এবং গিল দম্পতি সম্প্রতি সন্তানের প্রয়োজনীয়তা তীব্রভাবে অনুভব করেন এবং সেই কারনেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।
হিসারের জাতীয় ফার্টেলিটি এবং টেস্ট টিউব বেবি সেন্টারের ডাক্তার অনুরাগ বিস্ময় জানান এই দম্পতি বছর তিনেক আগে তার কাছে আসে। দুইবার ব্যার্থ IVF চক্রের পর অবশেষে তারা সফল হন এবং সন্তানের জন্ম দেন।
সাকিব আর সহারার গোপন ভিডিও দেখতে নিচের DOWNLOAD বাটনে ক্লিক করুন
ডাক্তার অনুরাগ জানান, তিনি নিজেই প্রথমে সন্দিহান ছিলেন কারন মিসেস করের বয়স অত্যাধিক ছিলো। কিন্তু মেডিকেল টেস্ট রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর তিনি একবার চেষ্টা করে দেখতে চাইলেন। এবং কর অবিশ্বাস্য ভাবে সন্তানের জন্ম দিলেন। তারা কেন বিবাহ পরবর্তী সময়ে সন্তানের জন্ম দিতে পারেননি? এমন প্রশ্নের জবাবে ডাক্তাররা জানান কর টিউব ব্লক থাকার কারনে এমনটা হয়েছে। আর গত তিন বছর আগের পুর্বে তারা কখনোই কোন ডাক্তারের শরণাপন্ন হননি। এপ্রিলে জন্ম নেয়া শিশু আরমান সম্পুর্ন সুস্থ ও স্বাভাবিক রয়েছে। নবজাতক সন্তানকে নিয়ে এই দম্পতি কিন্তু বেশ খুশি। গিল বলেন, ‘মানুষ আমাদের নিয়ে উপহাস করে। জানতে চায়, আমরা মারা গেলে আমাদের সন্তানের কি হবে? আমি মনে করি সবই উপরওয়ালার ইচ্ছে। আমাদের কিছু হয়ে গেলে তিনিই ওর দেখবেন’। কর এবং গিল দম্পতি বলেন, কে কি বললো তাতে তাদের কোন মাথাব্যাথা নেই। অবশেষে তারা সন্তানের পিতা মাতা হয়েছেন, এতেই তারা সুখী। সত্যি কি অদ্ভুত এই পৃথিবীর নিয়ম। কত বিচিত্র কিছুই না ঘটে আমাদের এই চারপাশে। যা আমাদের রীতিমত অবাক করে দেয়।
0 comments:
Post a Comment